পর্যটন শিল্পের প্রাচুর্য থাকা সত্তেও কেন পিছিয়ে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প
কষ্টে আছেন, মন খারাপ আছে?
তাহলে চোখ রাখুন পর্যটন শিল্পের দিকে।অজানাতে থেকে যায় অনেক কিছু, যা মনকে মাতিয়ে তুলতে পারে।তাহলে ঘুরে আসুন পর্যটন কেন্দ্রে।
আমাদের দেশের উল্লেখযোগ্য কিছু পর্যটন শিল্পসমূহ -
কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত,পতেঙ্গা,সেন্ট মার্টিন দ্বীপ,ছেঁড়া দ্বীপ।
বাগেরহাটের সুন্দরবন, রাঙ্গামাটির নীলগিড়ি, সিলেটের জাফলং, রাতারগুল, শ্রীমঙ্গল,
বগুড়ার মহাস্হানগড় ইত্যাদি আরো নানান জায়গায়।
"পর্যটনকে করে নিন সঙ্গী, তাহলে পাল্টে যাবে চলার ভঙ্গি ", কিন্তু জীবনকে
মাতিয়ে তুলতে যে পর্যটন শিল্প তা এখন বিলুপ্তির দিকে ধাবিত হচ্ছে ---
১.বাংলাদেশ সরকারের বাজেট এক্ষেত্রে স্বল্প।আর যেটুকুওবা আছে, দুর্নীতির কারনে তাও সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হয়না।ফলে প্রাচুর্য থাকা সত্বেও পিছিয়ে।
২.পর্যটন এলাকাগুলোতে জনসাধারনের নিরাপত্তার ব্যাপক অভাবের কারনেও কিছুটা পিছিয়ে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প। ৩.বন উজাড় করায় অনেক প্রাণী বিলুপ্তিপ্রায়। ফলে পিছিয়ে পড়েছে পর্যটন শিল্প।
৪.অনুন্নত যাতায়াত ব্যাবস্হা কারনে ভ্রমন আনন্দের পরিবর্তে বিষাদে পরিনত হয়েছে।
৫.দেশে ইংরেজী জানা লোকের অভাবের কারনে বিদেশিরা স্বাচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারেনা।
৬.শহরকেন্দ্রিক এলাকাগুলোতে কিছুটা ভাল মানের হোটেল থাকলেও পর্যটন এলাকাগুলোতে দুষ্প্রাপ্য। ফলে বিদেশিরা কিছুটা অনাগ্রহী।
৭.দেশে আইনশৃংখলা পরিস্হিতির কারনে পর্যটকরা এদেশকে নিরাপদ মনে করেনা।
৮.পৃথিবীর আকর্ষনীয় সৈকতের পানি পরিষ্কার হলেও আমাদের কক্সবাজারের অধিকাংশ এলাকার পানি ঘোলাটে কলকারখানার বর্জ্য পদার্থের কারনে।
৯.রাস্তায় ভিক্ষুকদের উৎপাত ও কখনো বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ায়।
সৌন্দর্যকে মলিন করতে চাইলেও সৌন্দর্য পুষ্পিত থাকে। মানুষ সৌন্দর্যের পূজারী। সেই দিক থেকে বাংলাদেশ পর্যটনশিল্পকে ধরে রাখা আপনার, আমার সবার দায়িত্ব।
১.বাংলাদেশ সরকারের বাজেট এক্ষেত্রে স্বল্প।আর যেটুকুওবা আছে, দুর্নীতির কারনে তাও সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হয়না।ফলে প্রাচুর্য থাকা সত্বেও পিছিয়ে।
২.পর্যটন এলাকাগুলোতে জনসাধারনের নিরাপত্তার ব্যাপক অভাবের কারনেও কিছুটা পিছিয়ে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প। ৩.বন উজাড় করায় অনেক প্রাণী বিলুপ্তিপ্রায়। ফলে পিছিয়ে পড়েছে পর্যটন শিল্প।
৪.অনুন্নত যাতায়াত ব্যাবস্হা কারনে ভ্রমন আনন্দের পরিবর্তে বিষাদে পরিনত হয়েছে।
৫.দেশে ইংরেজী জানা লোকের অভাবের কারনে বিদেশিরা স্বাচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারেনা।
৬.শহরকেন্দ্রিক এলাকাগুলোতে কিছুটা ভাল মানের হোটেল থাকলেও পর্যটন এলাকাগুলোতে দুষ্প্রাপ্য। ফলে বিদেশিরা কিছুটা অনাগ্রহী।
৭.দেশে আইনশৃংখলা পরিস্হিতির কারনে পর্যটকরা এদেশকে নিরাপদ মনে করেনা।
৮.পৃথিবীর আকর্ষনীয় সৈকতের পানি পরিষ্কার হলেও আমাদের কক্সবাজারের অধিকাংশ এলাকার পানি ঘোলাটে কলকারখানার বর্জ্য পদার্থের কারনে।
৯.রাস্তায় ভিক্ষুকদের উৎপাত ও কখনো বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ায়।
সৌন্দর্যকে মলিন করতে চাইলেও সৌন্দর্য পুষ্পিত থাকে। মানুষ সৌন্দর্যের পূজারী। সেই দিক থেকে বাংলাদেশ পর্যটনশিল্পকে ধরে রাখা আপনার, আমার সবার দায়িত্ব।
Recommended Articale :
পর্যটন শিল্পের প্রাচুর্য থাকা সত্তেও কেন পিছিয়ে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প
কষ্টে আছেন, মন খারাপ আছে?
No comments:
Post a Comment
Thank You for your Structural Comment||